মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য
আপনি কি জানেন মনিটর কে আবিষ্কার করেন? আমাদের সকলের মনিটর সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা থাকলেও এই মনিটর কে আবিষ্কার করেন সেটা অনেকের অজানা। কোনো কিছু তৈরি হওয়ার সাথে সাথে সেই জিনিসটি কে আবিষ্কার করেছে সেটা জানার জন্য আমাদের মধ্যে অন্যরকম একটি কিউরিসিটি বিরাজ করে। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য কি। আজকের সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য কি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত।
মনিটর সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থাকলেও সকলের মনের মধ্যে একটা প্রশ্ন থেকে যায়, মনিটর কে আবিষ্কার করেন? তাই আজকে আমরা আলোচনা করব মনিটরের আবিষ্কারক কে এবং মনিটর এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে। দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক, মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মনিটর কে আবিষ্কার করেন - মনিটর এর বৈশিষ্ট্য
মনিটর কে আবিষ্কার করেন
মনিটর এর বৈশিষ্ট্য
রেজুলেশন
লোন-ইন্টারলেসড
মাল্টি ফ্রিকোয়েন্সি
পিক্সেল বা পিচ
মনিটর দেখতে কেমন
আমরা সবাই জানি মনিটর দেখতে কেমন। আবার অনেকের হয়তো মনে হতে পারে মনিটর দেখতে
কেমন বা মনিটর দেখতে গিয়ে টিভির মতো? হ্যাঁ,মনিটর দেখতে অনেকটা টিভির মতো।
মনিটর হলে একটি আউটপুট ডিভাইস এটি দেখতে অনেকটা টেলিভিশনের মতো। কম্পিউটারের
সিপিইউ বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এর সমস্ত কাজের প্রক্রিয়া গুলি
ব্যবহারকারীদের সামনে দেখানোর জন্য মনিটরের ব্যবহার করা হয়। মনিটরের সাথে টিভি
কার্ড ব্যবহার করে অনেকেই টিভি হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন এই মনিটরকে।
কিন্তু মনিটরে সরাসরি কোন টিভি চ্যানেল থাকে না। শুধুমাত্র কম্পিউটারের ইনপুট ডেটা প্রসেসিং করে আউটপুট ব্যবহারকারীদের সামনে দেখানো হয়। আশাকরি এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন মনিটর দেখতে কেমন।
মনিটর সম্পর্কে তথ্য
অনেকেরই মনিটর সম্পর্কে তথ্য গুলো অজানা রয়েছে। আবার অনেকেই মোটামুটি মনিটর সম্পর্কে তথ্য জানা রয়েছে বা মনিটর সম্পর্কে তথ্য জানার ইচ্ছে রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক মনিটর সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। মনিটর হলো বহুল ব্যবহৃত একটি আউটপুট ডিভাইস। মনিটরে কোন প্রক্রিয়াকরণ কাজ হয়না বরং প্রক্রিয়াকরণের অবস্থা ফলাফল প্রদর্শিত করা হয়। কম্পিউটারে কি কাজ করছে, কি নির্দেশ দিয়েছে, কোন ডাটা ইনপুট দিয়েছে, সঠিক বর্ণ টাইপ হচ্ছে কিনা, কোন কাজের কতটুকু অংশ হয়েছে ইত্যাদি বিষয়ে মনিটর এর মাধ্যমে জানান দেওয়া হয়। মনিটরের দৃশ্যমান ছবির গুনগতমান ভিডিও কন্ট্রোলের ওপর নির্ভর করে। প্রযুক্তির উপরে নির্ভর করে মনিটর কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ফ্ল্যাট মনিটর ও সিআরটি মনিটর।
আরো পডুন ঃ গুগলের মালিক কে - গুগলের প্রতিষ্ঠাতা কে
ফ্ল্যাট মনিটর এর মধ্যে এলইডি ও এলসিডি মনিটর সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য সব মনিটর থেকে এলইডি মনিটর সবথেকে বেশি ভালো এবং তুলনামূলক ভাবে বিদ্যুৎ খরচ কম। আর সিআরটি মনিটরের মধ্যে সবথেকে বড় অসুবিধা হলো এই মনিটর দেখতে অনেকটাই বড় এবং তুলনামূলক বিদ্যুৎ খরচ সবথেকে বেশি। আশাকরি এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কিছু অজানা মনিটর সম্পর্কে তথ্য।
মনিটরের অপর নাম কি
মনিটর এর বিবরণ
আপনি মনিটর এর বিবরণ জানেন? মনিটর সম্পর্কে হয়তো অনেকের অনেক কিছুই অজানা রয়েছে। তাই আজকে আমরা চলুন জেনে নিই মনিটর এর বিবরণ সম্পর্কে। মনিটর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আউটপুট সরঞ্জাম যেটা ছাড়া বর্তমান কম্পিউটার অসম্ভব। মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে মহাকাশ প্রযুক্তিতে মনিটর ব্যবহার হচ্ছে। প্রথম দিকে মনিটরে ক্যাথোড রে টিউব ব্যবহৃত হতো। মনটা যখন প্রথম তৈরি করা হয় তার কার ছিলো অনেক বড় এতে প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ হতো। টিউবের বিপরীত পাশে ফসফরাসের প্রলেপ লাগানো থাকত। যখন টিউব থেকে প্রচন্ড গতিতে ইলেকট্রন টিউব থেকে বেরিয়ে এসে ফসফরাসের আঘাত করে তখন তা আলো বিবরণ করত এবং এই আলো সামগ্রিকভাবে বোধগম্য চিত্র ফুটিয়ে তুলে।
আরো পডুন ঃ মোবাইল কিভাবে হ্যাক করা যায় - মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়
টিউব থেকে ইলেকট্রন বেরিয়ে আসতো প্রতি সেকেন্ডে ৫০ থেকে ৭০ বার। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে মনিটরের আকার আকৃতি পরিবর্তন হয়েছে। যখনই তরলে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয় তখন তার নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে আলোক বাধা প্রদান করার মাধ্যমে দৃষ্টিগোচর বিন্দুতে রূপান্তরিত করে ও সামগ্রিক ভাবে চিত্র ফুটে ওঠে। ঘড়িতে এই মনিটর ব্যবহার করা হতো আর এখন বর্তমানে মোবাইল ফোনে এই মনিটরে বহু ব্যবহার করা হয়। এতক্ষণে নিশ্চয়ই মনিটর এর বিবরণ বুঝতে পেরেছেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url